• slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
মেনু নির্বাচন করুন

Jhalokathi Municipality | ঝালকাঠি পৌরসভা

ঝালকাঠী জেলার জেলা শহরে ঝালকাঠী পৌরসভা অবিস্থত। ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ঝালকাঠী পৌরসভা দেশের প্রাচীণতম পৌরসভার মধ্যে অন্যতম। পর্যায়ক্রমে ঝালকাঠী পৌরসভা ‘‌গ’ শ্রেনী খেকে ‘ক’ শ্রেনীতে উন্নিত হয়েছে এবং আয়তন বেড়ে ১৬.০৮ বর্গ কিলোমিটার। পৌরসভাটিতে থানা সদর স্থাপিত হয় ইং ১৯০০ সালে এবং জেলা শহর স্থাপিত হয় ইং ১৯৮৪ সালে। বর্তমানে ঝালকাঠী পৌরসভায় ৪৭ টি মহল্লা, ১২ টি মৌজা এবং ৯ টি ওয়ার্ড, সর্বমোট জন সংখ্যা ৪৭৫৩৪ জন (২০১০ সালে সিবিও গঠনের জন্য পরিচালিত পরিবার জরিপ) ঝালকাঠী পৌরসভা ঢাকা থেকে ১৯৫ কি:মি: দক্ষিণে এবং বরিশাল বিভাগীয় শহর থেকে ২০ কি:মি: পশ্চিমে সুগন্ধা নদীর উত্তর তীরে এবং গাবখান ও ধানসিড়ি নদীর পূর্বতীরে অবস্থিত। সুগন্ধা নদী থেকে বাসন্ডা খাল নামে একটি শাখা নদী উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়ে শহরকে ২ টি অংশে বিভক্ত করেছে। যাহার পশ্চিম পাড়ে পৌরসভার ২ টি ওয়ার্ড এবং পূর্ব পারে বাকী ৭ টি ওয়ার্ড রয়েছে। শহরের ভিতরে পানি নিস্কাশন যোগ্য আরও ১২টি খাল প্রবাহমান রয়েছে। ঝালকাঠী পৌরসভার পশ্চিম প্রান্তে বাংলাদেশের মধ্যে সর্বোচ গাবখান ব্রীজ খুলনা – বরিশাল মহাসড়কে সংযুক্ত করে ঝালকাঠীর সাথে দেশের রাজধানী ঢাকা সহ সকল বভিাগীয় শহর ও জেরা শহরের সাথে সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করেছে। ঝালকাঠী পৌরসভা দেশের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় প্রাচীণকাল থেকেই দেশ ও বিদেশের দসাথে নদী পথে যাতায়াত তব্যবস্থার সুদৃঢ ছিল। নদী পথে যোগাযোগদ ব্যবস্থার দিক বিবেচনা করে ঝালকাঠী পৌরসভা বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হয় এবং বাণিজ্যিক ঐতিহ্যের দিক বিবেচনা করে এক সময় ঝালকাঠীকে ২য় কলিকাতা বলা হইত। নৌ ও সড়ক পথে যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন হওয়ায় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবস্থা কেন্দ্র বৃদ্ধি পাচ্ছে। কর্মসংস্থানের জন্য বেকার মানুষ প্রতিনিয়ত শহরে আসছে। বরিশাল শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল থাকায় বিভাগীয় শহরে বেশী দাম দিয়ে জমি ক্রয় না করে ঝালকাঠী পৌরসভায় অপেক্ষাকৃত কম দামে জমি ক্রয় করে আবাসন নির্মাণ করছে। এর ফলে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দ্রুত নগরায়ন হচ্ছে। সকল দিক বিবেচনা করে ঝালকাঠী পৌরসভাকে যুগোপযোগী করে পরিকল্পিত নগরীতে রুপান্তরিত করলে অবস্থিত জনসংখ্যা ও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য একটি আধুনিক বসবাস উপযোগী শহরে পরিণত হবে। ঝালকাঠী পৌরসভারে একটি ম্যাপ নিম্নে দেখানো হইল।

                                 ঝালকাঠী পৌরসভা
                                   সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

 

 ঝালকাঠী জেলার জেলা শহরে ঝালকাঠী পৌরসভা অবিস্থত। ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ঝালকাঠী পৌরসভা দেশের প্রাচীণতম পৌরসভার মধ্যে অন্যতম। পর্যায়ক্রমে ঝালকাঠী পৌরসভা ‘‌গ’ শ্রেনী খেকে ‘ক’ শ্রেনীতে উন্নিত হয়েছে এবং আয়তন বেড়ে ১৬.০৮ বগ  কিলোমিটার হয়েছ। পৌরসভাটিতে থানা সদর স্থাপিত হয় ইং ১৯০০ সালে এবং জেলা শহর স্থাপিত হয় ইং ১৯৮৪ সালে। বর্তমানে ঝালকাঠী পৌরসভায় ৪৭ টি মহল্লা, ১২ টি মৌজা এবং ৯ টি ওয়ার্ড, সর্বমোট জন সংখ্যা ৪৭৫৩৪ জন (২০১০ সালে সিবিও গঠনের জন্য পরিচালিত পরিবার জরিপ) ঝালকাঠী পৌরসভা ঢাকা থেকে ১৯৫ কি:মি: দক্ষিণে এবং বরিশাল বিভাগীয় শহর থেকে ২০ কি:মি: পশ্চিমে সুগন্ধা নদীর উত্তর তীরে এবং গাবখান ও ধানসিড়ি নদীর পূর্বতীরে অবস্থিত। সুগন্ধা নদী থেকে বাসন্ডা খাল নামে একটি শাখা নদী উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়ে শহরকে ২ টি অংশে বিভক্ত করেছে। যাহার পশ্চিম পাড়ে পৌরসভার ২ টি ওয়ার্ড এবং পূর্ব পারে বাকী ৭ টি ওয়ার্ড রয়েছে। শহরের ভিতরে পানি নিস্কাশন যোগ্য আরও ১২টি খাল প্রবাহমান রয়েছে। ঝালকাঠী পৌরসভার পশ্চিম প্রান্তে বাংলাদেশের মধ্যে সর্বোচ গাবখান ব্রীজ খুলনা – বরিশাল মহাসড়কে সংযুক্ত করে ঝালকাঠীর সাথে দেশের রাজধানী ঢাকা সহ সকল বভিাগীয় শহর ও জেরা শহরের সাথে সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করেছে। ঝালকাঠী পৌরসভা দেশের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় প্রাচীণকাল থেকেই দেশ ও বিদেশের দসাথে নদী পথে যাতায়াত তব্যবস্থার সুদৃঢ ছিল। নদী পথে যোগাযোগদ ব্যবস্থার দিক বিবেচনা করে ঝালকাঠী পৌরসভা বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হয় এবং বাণিজ্যিক ঐতিহ্যের দিক বিবেচনা করে এক সময় ঝালকাঠীকে ২য় কলিকাতা বলা হইত। নৌ ও সড়ক পথে যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন হওয়ায় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবস্থা কেন্দ্র বৃদ্ধি পাচ্ছে। কর্মসংস্থানের জন্য বেকার মানুষ প্রতিনিয়ত শহরে আসছে। বরিশাল শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল থাকায় বিভাগীয় শহরে বেশী দাম দিয়ে জমি ক্রয় না করে ঝালকাঠী পৌরসভায় অপেক্ষাকৃত কম দামে জমি ক্রয় করে আবাসন নির্মাণ করছে। এর ফলে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দ্রুত নগরায়ন হচ্ছে। সকল দিক বিবেচনা করে ঝালকাঠী পৌরসভাকে যুগোপযোগী করে পরিকল্পিত নগরীতে রুপান্তরিত করলে অবস্থিত জনসংখ্যা ও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য একটি আধুনিক বসবাস উপযোগী শহরে পরিণত হবে। ঝালকাঠী পৌরসভারে একটি ম্যাপ নিম্নে দেখানো হইল।

 

এক নজরে ঝালকাঠি পৌরসভা

১।স্থাপিত                       : ১৮৭৫ ইং
২।শেণী                          : ”ক”
৩।আয়তন                        ১৬.০৮ বর্গ কিলোমিটার
৪।ওয়ার্ড সংখ্যা                : ০৯টি
৫।জনসংখ্যা                    ঃ ৭৬১৬৮জন (পুঃ ৩৭৫২৬ জন:মহিঃ ৩৮৬৪২ জন)পরিসংখ্যান                                             ২০১৬ইং
৬।মহল্লা সংখ্যা                 : ৪৭ টি
৭।হোল্ডিং সংখ্যা                : ৯৫০০
৮।পৌরসভার নিজস্ব ভুমি    : ৫৩.৮৫ একর
৯।বাসষ্ট্যান্ড                      : ১ টি
১০।বাজার                        : (ক) বড় দুইটি
                                         (খ) ছোট একটি
১১।সরকারী হাসপাতাল        : ০১টি
১২।ডায়বেডিস কেন্দ্র            : ১ টি
১৩।প্রসূতি কেন্দ্রের সংখ্যা      : ০১টি
১৪।প্রাথমিক বিদ্যালয়           : ১২টি
১৫।মাদ্রাসার সংখ্যা              : ০৬টি
১৬।মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা :০৬টি
১৭।মহাবিদ্যালয়ের সংখ্যা       : ০২টি
১৮।ব্যাংক                         : ১৪টি
১৯।বস্তিঃ                           :২১টি
২০।ক্লাষ্টার                          :২৩টি
২১।ড্রেন                             : আরসিসি ৭.০৯কিঃমিঃ
                                             ৫.৫০কিঃমিঃ
                                             ১২.৭৮ কিঃমিঃ
               মোট ড্রেনের পরিমান      ঃ২৫.৩৭কিঃমিঃ
২২।রাস্তাঃ                            : বিটুমিনাস  ২১.৭ কিঃমিঃ
                                         : আরসিসি   ১৭.৯৯কিঃমিঃ
                                         : এইচ বিবি ১১.৬৫৩কিঃমিঃ
                                         : কাঁচা       ১৫.৮২৩ কিঃমিঃ
                    মোট রাস্তার পরিমান  ৬৭.১৬৬কিঃমিঃ                       
২৩।সেতু                         ৪৭টি।                       
২৪।কালভার্ট                     ২৭টি                   
২৫।খাল                         : ০৮টি                   
২৬।নদী                         : ০১টি
২৭।উৎপাদক নলকুপ         : ০৮টি
২৮।ওভারহেট  ট্যাংক        ঃ০১টি
২৯।পানির লাইন              : ৬৫ কিঃমিঃ
৩০।পানির গ্রাহক সংখ্যা      ঃ৫২৫০জন
৩১।কসাইখানা                : ১ টি
৩২।কবর স্থান                 : ০২টি                
৩৩।শ্মসান ঘাট                : ০২টি